One Muj!hid married Shah!dat shortly after marrying his wife. Then a letter of his was found, in which he wrote —
❝Don't ever think that I married you selfishly knowing that very soon I will be killed in the way of Allah. Rather I married you after knowing that a martyr can intercede for his family. So I want you to be part of my family in Jannah.❞
He then wrote a poem to his wife —
وختبتكي قبل النفير
Don't break that heart
And I you Yu!I proposed before, not to break that tender heart!
واشتقى لك كلبي لم يزل
يرنو لساحات المنون
And I loved you, but my heart still yearns for the death of Shah!Dat!
وعلمت فضل تحميلٍ
بشفاعةٍ فاردتها لكِ YA فتون
And I learned that the intercession is Shah!Dat is a virtue, so I wanted it for you, O beautiful one!!
© Collected
এক মুজ!হিদ তার স্ত্রীকে বিবাহ করার কিছুদিন পরেই শাহ!দাত বরণ করলেন। অতঃপর তার একটি চিঠি পাওয়া গেলো, যাতে তিনি লিখেছিলেন —
❝কখনোই এমনটি মনে করোনা যে আমি তোমাকে স্বার্থপরের মতো বিবাহ করেছি এটা জানার পরেও যে খুব দ্রুতই আমাকে আল্লাহর রাস্তায় হ!ত্যা করা হবে। বরং আমি তোমাকে বিবাহ করেছি এটা জানার পরে যে একজন শ!হীদ তার পরিবারের জন্য সুপারিশ করতে পারবে। তাই আমি চাই জান্নাতে তুমি আমার পরিবারের অন্তর্ভুক্ত হও।❞
অতঃপর তিনি তার স্ত্রীর উদ্দেশ্যে একটি কবিতা লিখেন —
وخطبتكي قبل النفير
لا لأكسر ذلك القلب الحنون
আর আমি তোমাকে যু!দ্ধের আগে প্রস্তাব দিয়েছিলাম, সেই কোমল হৃদয়টি না ভাঙার জন্য!
وعشتقي لكن قلبي لم يزل
يرنو لساحات المنون
এবং আমি তোমাকে ভালবাসতাম, কিন্তু আমার হৃদয় এখনও শাহ!দাতের মৃ!ত্যুর জন্য আকাঙ্ক্ষিত!
وعلمت فضل شهادةٍ
بشفاعةٍ فأردتها لكِ يا فتون
এবং আমি শিখেছি যে শাফাআত হচ্ছে শাহ!দতের একটি গুণ, তাই আমি এটি তোমার জন্য চেয়েছিলাম, হে সুন্দরী!!
© সংগৃহীত
❝Don't ever think that I married you selfishly knowing that very soon I will be killed in the way of Allah. Rather I married you after knowing that a martyr can intercede for his family. So I want you to be part of my family in Jannah.❞
He then wrote a poem to his wife —
وختبتكي قبل النفير
Don't break that heart
And I you Yu!I proposed before, not to break that tender heart!
واشتقى لك كلبي لم يزل
يرنو لساحات المنون
And I loved you, but my heart still yearns for the death of Shah!Dat!
وعلمت فضل تحميلٍ
بشفاعةٍ فاردتها لكِ YA فتون
And I learned that the intercession is Shah!Dat is a virtue, so I wanted it for you, O beautiful one!!
© Collected
এক মুজ!হিদ তার স্ত্রীকে বিবাহ করার কিছুদিন পরেই শাহ!দাত বরণ করলেন। অতঃপর তার একটি চিঠি পাওয়া গেলো, যাতে তিনি লিখেছিলেন —
❝কখনোই এমনটি মনে করোনা যে আমি তোমাকে স্বার্থপরের মতো বিবাহ করেছি এটা জানার পরেও যে খুব দ্রুতই আমাকে আল্লাহর রাস্তায় হ!ত্যা করা হবে। বরং আমি তোমাকে বিবাহ করেছি এটা জানার পরে যে একজন শ!হীদ তার পরিবারের জন্য সুপারিশ করতে পারবে। তাই আমি চাই জান্নাতে তুমি আমার পরিবারের অন্তর্ভুক্ত হও।❞
অতঃপর তিনি তার স্ত্রীর উদ্দেশ্যে একটি কবিতা লিখেন —
وخطبتكي قبل النفير
لا لأكسر ذلك القلب الحنون
আর আমি তোমাকে যু!দ্ধের আগে প্রস্তাব দিয়েছিলাম, সেই কোমল হৃদয়টি না ভাঙার জন্য!
وعشتقي لكن قلبي لم يزل
يرنو لساحات المنون
এবং আমি তোমাকে ভালবাসতাম, কিন্তু আমার হৃদয় এখনও শাহ!দাতের মৃ!ত্যুর জন্য আকাঙ্ক্ষিত!
وعلمت فضل شهادةٍ
بشفاعةٍ فأردتها لكِ يا فتون
এবং আমি শিখেছি যে শাফাআত হচ্ছে শাহ!দতের একটি গুণ, তাই আমি এটি তোমার জন্য চেয়েছিলাম, হে সুন্দরী!!
© সংগৃহীত
..a folk poem of Turkey..
"You say you love the rain,
But under it you walk with an umbrella.
You say you love the sun
But on sunny days you seek shade.
you say you love the wind
But when he comes you close the window.
So I'm afraid
When you say you love me
।।তুরস্কের একটি ফোক কবিতা।।
“তুমি বলো, তুমি বৃষ্টি ভালোবাসো,
কিন্তু তার তলে তুমি ছাতা নিয়ে হাঁটো।
তুমি বলো, তুমি সূর্য ভালোবাসো,
কিন্তু রোদের দিনে তুমি ছায়া খোঁজো।
তুমি বলো, তুমি বাতাস ভালোবাসো,
কিন্তু যখন সে আসে তুমি জানালা বন্ধ করে দাও।
তাই আমি ভয় পাই
যখন তুমি বলো, তুমি আমাকে ভালোবাসো।”
#FreePalestine #FreeGaza
"You say you love the rain,
But under it you walk with an umbrella.
You say you love the sun
But on sunny days you seek shade.
you say you love the wind
But when he comes you close the window.
So I'm afraid
When you say you love me
।।তুরস্কের একটি ফোক কবিতা।।
“তুমি বলো, তুমি বৃষ্টি ভালোবাসো,
কিন্তু তার তলে তুমি ছাতা নিয়ে হাঁটো।
তুমি বলো, তুমি সূর্য ভালোবাসো,
কিন্তু রোদের দিনে তুমি ছায়া খোঁজো।
তুমি বলো, তুমি বাতাস ভালোবাসো,
কিন্তু যখন সে আসে তুমি জানালা বন্ধ করে দাও।
তাই আমি ভয় পাই
যখন তুমি বলো, তুমি আমাকে ভালোবাসো।”
#FreePalestine #FreeGaza
কাজী নজরুল ইসলামের "বিদ্রোহী" কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত কবিতা। এটি ১৯২২ সালের ৬ জানুয়ারি বিজলী পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। কবিতাটি ১৩৯ পঙক্তির।
কবিতাটির মূল বিষয়বস্তু হলো বিদ্রোহ। কবি এই কবিতায় প্রথাগত রীতিনীতি, ধর্মীয় গোঁড়ামি, সামাজিক অবিচার, রাজনৈতিক শোষণ ইত্যাদির বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ডাক দেন। তিনি একজন নবযুগের বিদ্রোহী যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে আবির্ভূত করেন।
কবিতাটিতে কবি নিজেকে একজন বিদ্রোহী হিসেবে তুলে ধরেছেন। তিনি যেকোনো ধরনের অবিচার, শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে প্রস্তুত। তিনি বিশ্বাস করেন যে, বিদ্রোহই হলো মুক্তির একমাত্র পথ।
কবিতাটিতে কবি বিভিন্নভাবে বিদ্রোহের কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, "আমি চির-উন্নত মম শির!", "আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ!", "আমি ক্ষ্যাপা দুর্বাসা, বিশ্বামিত্র-শিষ্য, আমি দাবানল-দাহ, দাহন করিব বিশ্ব!", "আমি অরুণ খুনের তরুণ, আমি বিধির দর্পহারী!"
"বিদ্রোহী" কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে একটি যুগান্তকারী কবিতা। এটি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বিদ্রোহী চেতনার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। কবিতাটি পাঠকদের মধ্যে বিদ্রোহী চেতনার বীজ বপন করে।
কবিতাটি প্রকাশের পর ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল। এটি যুবকদের মধ্যে বিদ্রোহী চেতনার উন্মেষ ঘটায়। এটি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।
কবিতাটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে আলোচনা করা হলো:
কবিতাটিতে কবি বিদ্রোহের একটি ব্যাপক ও সর্বজনীন রূপ তুলে ধরেছেন। তিনি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত বা সামাজিক অবিচারের বিরুদ্ধেই বিদ্রোহের কথা বলেননি, বরং তিনি সামগ্রিকভাবে মানুষের মুক্তির জন্য বিদ্রোহের ডাক দেন।
কবিতাটিতে কবি বিদ্রোহের একটি শক্তিশালী ও সাহসী রূপ তুলে ধরেছেন।
তিনি যেকোনো ধরনের অবিচার, শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রস্তুত।
কবিতাটিতে কবি বিদ্রোহের একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। তিনি বিদ্রোহকে শুধুমাত্র একটি নেতিবাচক প্রক্রিয়া হিসেবে দেখেননি, বরং তিনি এটিকে একটি ইতিবাচক প্রক্রিয়া হিসেবেও দেখেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে, বিদ্রোহই হলো পরিবর্তনের একমাত্র পথ।
#কবিতা #বিদ্রোহী #কাজী_নজরুল_ইসলাম
কবিতাটির মূল বিষয়বস্তু হলো বিদ্রোহ। কবি এই কবিতায় প্রথাগত রীতিনীতি, ধর্মীয় গোঁড়ামি, সামাজিক অবিচার, রাজনৈতিক শোষণ ইত্যাদির বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ডাক দেন। তিনি একজন নবযুগের বিদ্রোহী যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে আবির্ভূত করেন।
কবিতাটিতে কবি নিজেকে একজন বিদ্রোহী হিসেবে তুলে ধরেছেন। তিনি যেকোনো ধরনের অবিচার, শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে প্রস্তুত। তিনি বিশ্বাস করেন যে, বিদ্রোহই হলো মুক্তির একমাত্র পথ।
কবিতাটিতে কবি বিভিন্নভাবে বিদ্রোহের কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, "আমি চির-উন্নত মম শির!", "আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ!", "আমি ক্ষ্যাপা দুর্বাসা, বিশ্বামিত্র-শিষ্য, আমি দাবানল-দাহ, দাহন করিব বিশ্ব!", "আমি অরুণ খুনের তরুণ, আমি বিধির দর্পহারী!"
"বিদ্রোহী" কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে একটি যুগান্তকারী কবিতা। এটি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বিদ্রোহী চেতনার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। কবিতাটি পাঠকদের মধ্যে বিদ্রোহী চেতনার বীজ বপন করে।
কবিতাটি প্রকাশের পর ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল। এটি যুবকদের মধ্যে বিদ্রোহী চেতনার উন্মেষ ঘটায়। এটি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।
কবিতাটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে আলোচনা করা হলো:
কবিতাটিতে কবি বিদ্রোহের একটি ব্যাপক ও সর্বজনীন রূপ তুলে ধরেছেন। তিনি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত বা সামাজিক অবিচারের বিরুদ্ধেই বিদ্রোহের কথা বলেননি, বরং তিনি সামগ্রিকভাবে মানুষের মুক্তির জন্য বিদ্রোহের ডাক দেন।
কবিতাটিতে কবি বিদ্রোহের একটি শক্তিশালী ও সাহসী রূপ তুলে ধরেছেন।
তিনি যেকোনো ধরনের অবিচার, শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রস্তুত।
কবিতাটিতে কবি বিদ্রোহের একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। তিনি বিদ্রোহকে শুধুমাত্র একটি নেতিবাচক প্রক্রিয়া হিসেবে দেখেননি, বরং তিনি এটিকে একটি ইতিবাচক প্রক্রিয়া হিসেবেও দেখেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে, বিদ্রোহই হলো পরিবর্তনের একমাত্র পথ।
#কবিতা #বিদ্রোহী #কাজী_নজরুল_ইসলাম