ক্রিপ্টোতে Pump-and-dump একটি প্রতারণামূলক প্রক্রিয়া, যেখানে একটি নির্দিষ্ট ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম কৃত্রিমভাবে বাড়ানো হয় ("pump"), এরপর দাম বেড়ে গেলে বড় পরিমাণে সেই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি করে দেওয়া হয় ("dump"), যার ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এটি বাজার ম্যানিপুলেশনের একটি পদ্ধতি, যা সাধারণত ছোট বা কম জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ঘটে।
Pump-and-dump-এর কাজ করার ধাপগুলো:
1. Pump (মূল্য বাড়ানো): কিছু ব্যক্তি বা গ্রুপ মিলে একটি কম মূল্যের বা কম তরলতার ক্রিপ্টোকারেন্সি বেছে নেয় এবং প্রচুর পরিমাণে সেটি কিনতে শুরু করে। তাদের এই ক্রয়ের ফলে সেই ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম দ্রুত বাড়তে থাকে। পাশাপাশি, তারা বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম, ফোরাম বা চ্যাট গ্রুপে গুজব ছড়িয়ে দেয় যে, এই ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য আরও বাড়বে। এর ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও ক্রয় শুরু করে এবং দামের আরও বৃদ্ধি ঘটে।
2. Dump (মূল্য কমানো): যখন ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য যথেষ্ট বেড়ে যায়, তখন সেই মূল ম্যানিপুলেটররা তাদের সমস্ত হোল্ডিং বিক্রি করে দেয়। এই বড় বিক্রির ফলে দামের দ্রুত পতন ঘটে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা যখন বুঝতে পারেন যে তারা একটি ম্যানিপুলেশন স্কিমের শিকার, তখন দামের আরও পতন হয় এবং তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
Pump-and-dump-এর প্রভাব:
- ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা: যারা দেরিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি কিনেছে, তারা বড় লোকসানের সম্মুখীন হয়, কারণ দাম দ্রুত কমে যায়।
- বাজারের বিশ্বাসহীনতা: এ ধরনের ঘটনা বিনিয়োগকারীদের আস্থা হ্রাস করে এবং বাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলে।
- আইনি ব্যবস্থা: অনেক দেশে Pump-and-dump অবৈধ, এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো এটি প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেয়। তবে ক্রিপ্টো মার্কেটে এটি সনাক্ত করা কঠিন হতে পারে, কারণ বাজারটি তুলনামূলকভাবে কম নিয়ন্ত্রিত।
Pump-and-dump থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বিনিয়োগকারীদের ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রকৃত মূল্য এবং প্রকল্প সম্পর্কে যথেষ্ট গবেষণা করা উচিত এবং অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত।
Pump-and-dump-এর কাজ করার ধাপগুলো:
1. Pump (মূল্য বাড়ানো): কিছু ব্যক্তি বা গ্রুপ মিলে একটি কম মূল্যের বা কম তরলতার ক্রিপ্টোকারেন্সি বেছে নেয় এবং প্রচুর পরিমাণে সেটি কিনতে শুরু করে। তাদের এই ক্রয়ের ফলে সেই ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম দ্রুত বাড়তে থাকে। পাশাপাশি, তারা বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম, ফোরাম বা চ্যাট গ্রুপে গুজব ছড়িয়ে দেয় যে, এই ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য আরও বাড়বে। এর ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও ক্রয় শুরু করে এবং দামের আরও বৃদ্ধি ঘটে।
2. Dump (মূল্য কমানো): যখন ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য যথেষ্ট বেড়ে যায়, তখন সেই মূল ম্যানিপুলেটররা তাদের সমস্ত হোল্ডিং বিক্রি করে দেয়। এই বড় বিক্রির ফলে দামের দ্রুত পতন ঘটে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা যখন বুঝতে পারেন যে তারা একটি ম্যানিপুলেশন স্কিমের শিকার, তখন দামের আরও পতন হয় এবং তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
Pump-and-dump-এর প্রভাব:
- ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা: যারা দেরিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি কিনেছে, তারা বড় লোকসানের সম্মুখীন হয়, কারণ দাম দ্রুত কমে যায়।
- বাজারের বিশ্বাসহীনতা: এ ধরনের ঘটনা বিনিয়োগকারীদের আস্থা হ্রাস করে এবং বাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলে।
- আইনি ব্যবস্থা: অনেক দেশে Pump-and-dump অবৈধ, এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো এটি প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেয়। তবে ক্রিপ্টো মার্কেটে এটি সনাক্ত করা কঠিন হতে পারে, কারণ বাজারটি তুলনামূলকভাবে কম নিয়ন্ত্রিত।
Pump-and-dump থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বিনিয়োগকারীদের ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রকৃত মূল্য এবং প্রকল্প সম্পর্কে যথেষ্ট গবেষণা করা উচিত এবং অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত।
2 months ago