2 months ago
? এই ক্রিপ্টো জগতে হ্যাক এবং স্ক্যাম থেকে কীভাবে বাঁচবেন?
আমরা সবাই চাই অনলাইন হ্যাকার এবং স্ক্যামারদের থেকে দূরে থাকতে, তাই না? এখানে আপনার জন্য কিছু সহজ টিপস রয়েছে।
প্রথমেই, ফিশিং স্ক্যাম থেকে সাবধান থাকুন। সব সময় যাচাই করুন যে ওয়েবসাইটটি "https" দিয়ে শুরু হয়েছে কিনা। এছাড়াও ইমেইল বা মেসেজে বানানের ভুল চেক করুন। যদি কিছু সন্দেহজনক মনে হয়, কোনো লিংক ক্লিক করবেন না বা কিছু ডাউনলোড করবেন না।
স্ক্যামাররা সবসময় অবিশ্বাস্য অফার দেয়, কিন্তু মনে রাখবেন, "যদি কিছু সত্য হতে খুব ভালো শোনায়, তাহলে তা সম্ভবত সত্য নয়।" সুতরাং, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একাধিক সূত্র থেকে যাচাই করে নিন।
আপনার ওয়ালেটে যদি এমন কোনো ফ্রি টোকেন পান যা আপনি নিজে পাঠাননি, তাহলে সেগুলো স্পর্শ করবেন না। এগুলো স্ক্যাম হতে পারে। শুধু ওগুলো এড়িয়ে যান এবং আপনার ওয়ালেটের হোয়াইটলিস্ট ফিচার ব্যবহার করে সেগুলো লুকিয়ে রাখুন।
সবশেষে, মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন (MFA) ব্যবহার করুন - এটি আপনার দরজায় আরও একটি তালা যোগ করার মতো, যা হ্যাকারদের প্রবেশ করতে আরও কঠিন করে তোলে। যদি মনে করেন আপনার ওয়ালেট আপস হয়েছে, তাহলে নতুন একটি তৈরি করুন এবং টোকেনগুলো সেখানে স্থানান্তর করুন।
শুনে রাখুন, বিশ্বাসযোগ্য প্রোজেক্টগুলো "কখনো আপনাকে প্রথমে ডিএম করবে না।" আজকের জন্য এতটুকুই, এই টিপসগুলো দিয়ে আপনি স্ক্যামারদের থেকে একধাপ এগিয়ে থাকবেন। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ?
আমরা সবাই চাই অনলাইন হ্যাকার এবং স্ক্যামারদের থেকে দূরে থাকতে, তাই না? এখানে আপনার জন্য কিছু সহজ টিপস রয়েছে।
প্রথমেই, ফিশিং স্ক্যাম থেকে সাবধান থাকুন। সব সময় যাচাই করুন যে ওয়েবসাইটটি "https" দিয়ে শুরু হয়েছে কিনা। এছাড়াও ইমেইল বা মেসেজে বানানের ভুল চেক করুন। যদি কিছু সন্দেহজনক মনে হয়, কোনো লিংক ক্লিক করবেন না বা কিছু ডাউনলোড করবেন না।
স্ক্যামাররা সবসময় অবিশ্বাস্য অফার দেয়, কিন্তু মনে রাখবেন, "যদি কিছু সত্য হতে খুব ভালো শোনায়, তাহলে তা সম্ভবত সত্য নয়।" সুতরাং, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একাধিক সূত্র থেকে যাচাই করে নিন।
আপনার ওয়ালেটে যদি এমন কোনো ফ্রি টোকেন পান যা আপনি নিজে পাঠাননি, তাহলে সেগুলো স্পর্শ করবেন না। এগুলো স্ক্যাম হতে পারে। শুধু ওগুলো এড়িয়ে যান এবং আপনার ওয়ালেটের হোয়াইটলিস্ট ফিচার ব্যবহার করে সেগুলো লুকিয়ে রাখুন।
সবশেষে, মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন (MFA) ব্যবহার করুন - এটি আপনার দরজায় আরও একটি তালা যোগ করার মতো, যা হ্যাকারদের প্রবেশ করতে আরও কঠিন করে তোলে। যদি মনে করেন আপনার ওয়ালেট আপস হয়েছে, তাহলে নতুন একটি তৈরি করুন এবং টোকেনগুলো সেখানে স্থানান্তর করুন।
শুনে রাখুন, বিশ্বাসযোগ্য প্রোজেক্টগুলো "কখনো আপনাকে প্রথমে ডিএম করবে না।" আজকের জন্য এতটুকুই, এই টিপসগুলো দিয়ে আপনি স্ক্যামারদের থেকে একধাপ এগিয়ে থাকবেন। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ?
9 months ago
#আলোচনা
ইংরেজী শেখার আগে আমাদের করনীয়
ইংরেজী শেখার আগে কিছু কথা না বললেই নয়, আমাদের অ্যাপটি আপনাদের ইংরেজি বলা এবং লেখার জন্য প্রস্তুত করে দেবে ইনশাল্লাহ। আপনাকেও ঠিক একই ভাবে নিচের উপায়গুলো অনুসরণ করে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। একইসাথে এখনে দেওয়া ৩০ টি ক্লাস ভালভাবে, সময় নিয়ে বুঝতে হবে এবং আত্মস্থ করতে হবে। প্রতিটি ক্লাস ১ দিন করে অনুশীলন করুন এবং ৩০ দিনেই হয়ে উঠুন ইংরেজিতে দক্ষ। ইনশাল্লাহ ইংরেজিতে আর কখনই ঠেকবেন না কোথাও।
সময় এখন এমন যে, ইংরেজি জানা ছাড়া কোন কিছু চিন্তাও করা যায় না। কি চাকরি, কি পড়াশোনা সব জায়গায়ই ইংরেজিতে দক্ষতা এখন সময়ের চাহিদা। বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানিতে ভালো চাকরি পেতে হলে ভালো ইংরেজি বলতে পারার কোন বিকল্প নেই। এমনও দেখা যায়, সবরকম যোগ্যতা থাকা স্বত্বেও শুধুমাত্র ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলতে না পারার জন্য চাকরি হয় না। সময় এসেছে এখন সামনে এগিয়ে যাওয়ার, নিজের দক্ষতা বাড়ানোর।
ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলতে চান? তাহলে নীচের টিপসগুলো অনুসরণ করুনঃ
ভয় করবেন না একদমঃ ইংরেজিতে আপনি হয়তো কথা বলতে চান। কিন্তু আপনার ভয় লাগে। মনে হয়, আপনি ভুলভাল বলে বসবেন, আটকে যাবেন। আশেপাশের সবাই আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। কে হাসলো বা কি করলো, ওইসব ভুলে যান। আপনি যদি শুরুই না করেন, আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না আপনার কোথায় ভুল হচ্ছে, কোন জায়গায় আপনাকে উন্নতি করতে হবে। কাজেই অহেতুক ভয় অথবা লজ্জ্বা দূর করুন।
ইংরেজিতে ভাবত শুরু করুনঃ আমরা যখন কথা বলি, আমাদের মাথার ভিতরে আগে কথাগুলো সাজাই। তারপরেই বলা শুরু করি। এখন আপনি যদি ইংরেজি বলতে গিয়ে বাংলাতেই কথা সাজানো শুরু করেন অথবা ভাবা শুরু করেন, আপনি ভালোভাবে ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন না। কাজেই কথা শুরু করার আগে ইংরেজিতে চিন্তা করতে শিখুন। ভাবতে শিখুন। ইংরেজিতেই কথা সাজাতে শিখুন আপনার মস্তিষ্কে।
শব্দভান্ডার বাড়ানঃ এটা একটা খুবই সাধারণ সমস্যা, কথা বলতে গিয়ে উপযুক্ত শব্দ খুঁজে না পাওয়া। এই সমস্যার সমাধান একটাই। সেটা হচ্ছে ইংরেজিতে Vocabulary বাড়ানো। প্রতিদিনই চেষ্টা করুন নতুন নতুন কিছু শব্দ শিখতে। আপনাদের সুবিধার্থে অ্যাপসটির শেষের দিকে কিছু প্রয়োজনীয় শব্দের অর্থ (Vocabulary) দিয়ে দিলাম সেখন থেকে সহজ শব্দগুলোই শিখুন যেগুলো আপনি কথা বলার সময় ব্যবহার করত পারবেন।
মিডিয়াকে কাজে লাগানঃ ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন মিডিয়া অথবা মাধ্যমের সাহায্য নিতে পারেন। ইংরেজি বই, ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন। টেলিভিশনের ইংরেজি সংবাদ, বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেখুন। ইংরেজি মুভি দেখুন। সম্ভব হলে Subtitle সহ দেখুন। এতে আপনার শেখাটা অনেক তাড়াতাড়ি হবে।
অনুশীলন করুনঃ অনুশীলনের বিকল্প নেই, প্রয়োজনে আপনি ঘরের দরজা বন্ধ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজিতে কথা বলা অনুশীলন করুন এবং নিজের Voice রেকর্ড করে শুনুন। এতে আপনার Confidence বাড়বে, নিজের ভুলগুলোও বুঝতে পারবেন। ইনশাল্লাহ এটা খুবই কাজে দেয়, করেই দেখুন একবার।
সমমনা বন্ধু খুঁজে নিনঃ এমন কিছু বন্ধু খুঁজে বের করুন, যারা আপনারই মতো ইংরেজিতে কথা বলা শিখতে চান। তাদের সাথে প্রতিদিন একবার হলেও বসে ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করুন। সেটা ১ ঘন্টার জন্য হলেও। এভাবে ৫/৬ জন মিলে প্রতিদিন ইংরেজিতে কথা বলতে থাকলে আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না যে কত দ্রুত আপনি ইংরেজিতে দক্ষভাবে কথা বলতে শিখে গেছেন।
নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে এগিয় যান। আপনিই সফল হবেন ।
#সহজেইংরেজিশেখা
ইংরেজী শেখার আগে আমাদের করনীয়
ইংরেজী শেখার আগে কিছু কথা না বললেই নয়, আমাদের অ্যাপটি আপনাদের ইংরেজি বলা এবং লেখার জন্য প্রস্তুত করে দেবে ইনশাল্লাহ। আপনাকেও ঠিক একই ভাবে নিচের উপায়গুলো অনুসরণ করে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। একইসাথে এখনে দেওয়া ৩০ টি ক্লাস ভালভাবে, সময় নিয়ে বুঝতে হবে এবং আত্মস্থ করতে হবে। প্রতিটি ক্লাস ১ দিন করে অনুশীলন করুন এবং ৩০ দিনেই হয়ে উঠুন ইংরেজিতে দক্ষ। ইনশাল্লাহ ইংরেজিতে আর কখনই ঠেকবেন না কোথাও।
সময় এখন এমন যে, ইংরেজি জানা ছাড়া কোন কিছু চিন্তাও করা যায় না। কি চাকরি, কি পড়াশোনা সব জায়গায়ই ইংরেজিতে দক্ষতা এখন সময়ের চাহিদা। বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানিতে ভালো চাকরি পেতে হলে ভালো ইংরেজি বলতে পারার কোন বিকল্প নেই। এমনও দেখা যায়, সবরকম যোগ্যতা থাকা স্বত্বেও শুধুমাত্র ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলতে না পারার জন্য চাকরি হয় না। সময় এসেছে এখন সামনে এগিয়ে যাওয়ার, নিজের দক্ষতা বাড়ানোর।
ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলতে চান? তাহলে নীচের টিপসগুলো অনুসরণ করুনঃ
ভয় করবেন না একদমঃ ইংরেজিতে আপনি হয়তো কথা বলতে চান। কিন্তু আপনার ভয় লাগে। মনে হয়, আপনি ভুলভাল বলে বসবেন, আটকে যাবেন। আশেপাশের সবাই আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। কে হাসলো বা কি করলো, ওইসব ভুলে যান। আপনি যদি শুরুই না করেন, আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না আপনার কোথায় ভুল হচ্ছে, কোন জায়গায় আপনাকে উন্নতি করতে হবে। কাজেই অহেতুক ভয় অথবা লজ্জ্বা দূর করুন।
ইংরেজিতে ভাবত শুরু করুনঃ আমরা যখন কথা বলি, আমাদের মাথার ভিতরে আগে কথাগুলো সাজাই। তারপরেই বলা শুরু করি। এখন আপনি যদি ইংরেজি বলতে গিয়ে বাংলাতেই কথা সাজানো শুরু করেন অথবা ভাবা শুরু করেন, আপনি ভালোভাবে ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন না। কাজেই কথা শুরু করার আগে ইংরেজিতে চিন্তা করতে শিখুন। ভাবতে শিখুন। ইংরেজিতেই কথা সাজাতে শিখুন আপনার মস্তিষ্কে।
শব্দভান্ডার বাড়ানঃ এটা একটা খুবই সাধারণ সমস্যা, কথা বলতে গিয়ে উপযুক্ত শব্দ খুঁজে না পাওয়া। এই সমস্যার সমাধান একটাই। সেটা হচ্ছে ইংরেজিতে Vocabulary বাড়ানো। প্রতিদিনই চেষ্টা করুন নতুন নতুন কিছু শব্দ শিখতে। আপনাদের সুবিধার্থে অ্যাপসটির শেষের দিকে কিছু প্রয়োজনীয় শব্দের অর্থ (Vocabulary) দিয়ে দিলাম সেখন থেকে সহজ শব্দগুলোই শিখুন যেগুলো আপনি কথা বলার সময় ব্যবহার করত পারবেন।
মিডিয়াকে কাজে লাগানঃ ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন মিডিয়া অথবা মাধ্যমের সাহায্য নিতে পারেন। ইংরেজি বই, ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন। টেলিভিশনের ইংরেজি সংবাদ, বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেখুন। ইংরেজি মুভি দেখুন। সম্ভব হলে Subtitle সহ দেখুন। এতে আপনার শেখাটা অনেক তাড়াতাড়ি হবে।
অনুশীলন করুনঃ অনুশীলনের বিকল্প নেই, প্রয়োজনে আপনি ঘরের দরজা বন্ধ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজিতে কথা বলা অনুশীলন করুন এবং নিজের Voice রেকর্ড করে শুনুন। এতে আপনার Confidence বাড়বে, নিজের ভুলগুলোও বুঝতে পারবেন। ইনশাল্লাহ এটা খুবই কাজে দেয়, করেই দেখুন একবার।
সমমনা বন্ধু খুঁজে নিনঃ এমন কিছু বন্ধু খুঁজে বের করুন, যারা আপনারই মতো ইংরেজিতে কথা বলা শিখতে চান। তাদের সাথে প্রতিদিন একবার হলেও বসে ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করুন। সেটা ১ ঘন্টার জন্য হলেও। এভাবে ৫/৬ জন মিলে প্রতিদিন ইংরেজিতে কথা বলতে থাকলে আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না যে কত দ্রুত আপনি ইংরেজিতে দক্ষভাবে কথা বলতে শিখে গেছেন।
নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে এগিয় যান। আপনিই সফল হবেন ।
#সহজেইংরেজিশেখা
দ্রুত উচ্চতা বাড়ার কৌশল-
* প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর খাবার খান। ফল, সবজি, শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন। অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় পানীয় এবং অতিরিক্ত পরিমাণে স্যাচুরেটেড বর্জন করুন।
* পর্যাপ্ত ঘুমান রাতের বেলা অন্তত 8-10 ঘন্টা।
* নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বাস্কেটবল, ভলিবল এবং সাঁতার এই ধরনের ব্যায়াম উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
* ধূমপান এবং এ জাতীয় নেশা দ্রব্য এড়িয়ে চলুন।
#লম্বাহওয়ারটিপস #উচ্চতা #তারাতারি_লম্বা #স্বাস্থ্যকর_জীবনযাপন #ফিটনেস #পুষ্টি #ঘুম
* প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর খাবার খান। ফল, সবজি, শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন। অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় পানীয় এবং অতিরিক্ত পরিমাণে স্যাচুরেটেড বর্জন করুন।
* পর্যাপ্ত ঘুমান রাতের বেলা অন্তত 8-10 ঘন্টা।
* নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বাস্কেটবল, ভলিবল এবং সাঁতার এই ধরনের ব্যায়াম উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
* ধূমপান এবং এ জাতীয় নেশা দ্রব্য এড়িয়ে চলুন।
#লম্বাহওয়ারটিপস #উচ্চতা #তারাতারি_লম্বা #স্বাস্থ্যকর_জীবনযাপন #ফিটনেস #পুষ্টি #ঘুম
YouTube এ Restricted Mode হল একটি সেটিং যা সম্ভাব্য পরিণত বা আপত্তিকর কন্টেন্ট ফিল্টার করতে সাহায্য করে। এটি এমন বাবা-মা বা অভিভাবকদের জন্য একটি ভাল বিকল্প যারা নিশ্চিত করতে চান যে তাদের সন্তানরা কেবল YouTube-এ বয়স-উপযুক্ত কন্টেন্ট দেখছে।
YouTube এ Restricted Mode চালু করতে:
* YouTube.com এ যান এবং আপনার অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন।
* স্ক্রিনের উপরের ডান কোণে আপনার প্রোফাইল ফটোতে ক্লিক করুন।
*ড্রপ-ডাউন মেনু থেকে "Settings" নির্বাচন করুন।
*বাম দিকের কলামে, "Restricted Mode" এ ক্লিক করুন।
* Restricted Mode এর পাশে থাকা সুইচটিকে On করুন।
Restricted Mode চালু হয়ে গেলে, YouTube এমন যে কোনো ভিডিও যা আপত্তিকর বলে মনে করে সেগুলো লুকিয়ে রাখবে। আপনি এখনও আপনার পছন্দের সমস্ত ভিডিও দেখতে পারবেন, তবে আপনি হয়তো আপনি যে আপত্তিকর ভিডিওগুলো খুঁজছেন সেগুলোর কিছু খুঁজে পাবেন না।
Restricted Mode বন্ধ করতে, উপরের একই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন, Restricted Mode এর পাশে থাকা সুইচটিকে Off এ ক্লিক করুন।
#ইউটিউব #রিস্ট্রিক্টেডমোড #সীমিতমোড #সুরক্ষা #টিপস
YouTube এ Restricted Mode চালু করতে:
* YouTube.com এ যান এবং আপনার অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন।
* স্ক্রিনের উপরের ডান কোণে আপনার প্রোফাইল ফটোতে ক্লিক করুন।
*ড্রপ-ডাউন মেনু থেকে "Settings" নির্বাচন করুন।
*বাম দিকের কলামে, "Restricted Mode" এ ক্লিক করুন।
* Restricted Mode এর পাশে থাকা সুইচটিকে On করুন।
Restricted Mode চালু হয়ে গেলে, YouTube এমন যে কোনো ভিডিও যা আপত্তিকর বলে মনে করে সেগুলো লুকিয়ে রাখবে। আপনি এখনও আপনার পছন্দের সমস্ত ভিডিও দেখতে পারবেন, তবে আপনি হয়তো আপনি যে আপত্তিকর ভিডিওগুলো খুঁজছেন সেগুলোর কিছু খুঁজে পাবেন না।
Restricted Mode বন্ধ করতে, উপরের একই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন, Restricted Mode এর পাশে থাকা সুইচটিকে Off এ ক্লিক করুন।
#ইউটিউব #রিস্ট্রিক্টেডমোড #সীমিতমোড #সুরক্ষা #টিপস
আমাদের gmail অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ
* আপনার জি-মেইল পাসওয়ার্ডটি খুব শক্তিশালী হওয়া উচিত। এটিতে কমপক্ষে 12 অক্ষর থাকা উচিত এবং উচ্চতর এবং নিম্নতর অক্ষর, সংখ্যা এবং বিশেষ অক্ষরগুলির সংমিশ্রণ থাকা উচিত।
* আপনার জি-মেইল পাসওয়ার্ডটি কখনই অন্য কোনও অ্যাকাউন্টের সাথে একই রাখবেন না।
* আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্টে 2Step যাচাইকরণ চালু করুন। এটি আপনার অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার সময় আপনার ফোন নম্বরে একটি কোড পাঠানোর মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টকে আরও নিরাপদ করবে।
আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্টটি নিয়মিত আপডেট করুন। এটি আপনাকে নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে যে আপনার অ্যাকাউন্টটি সবসময় সর্বশেষ সিকিউরিটি আপডেটগুলির সাথে আপ-টু-ডেট রাখুন।
আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখার জন্য এই টিপসগুলি অনুসরণ করে আপনি হ্যাকারদের হাত থেকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যকে রক্ষা করতে পারেন।
ধন্যবাদ.….
#gmail #সুরক্ষিত
* আপনার জি-মেইল পাসওয়ার্ডটি খুব শক্তিশালী হওয়া উচিত। এটিতে কমপক্ষে 12 অক্ষর থাকা উচিত এবং উচ্চতর এবং নিম্নতর অক্ষর, সংখ্যা এবং বিশেষ অক্ষরগুলির সংমিশ্রণ থাকা উচিত।
* আপনার জি-মেইল পাসওয়ার্ডটি কখনই অন্য কোনও অ্যাকাউন্টের সাথে একই রাখবেন না।
* আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্টে 2Step যাচাইকরণ চালু করুন। এটি আপনার অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার সময় আপনার ফোন নম্বরে একটি কোড পাঠানোর মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টকে আরও নিরাপদ করবে।
আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্টটি নিয়মিত আপডেট করুন। এটি আপনাকে নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে যে আপনার অ্যাকাউন্টটি সবসময় সর্বশেষ সিকিউরিটি আপডেটগুলির সাথে আপ-টু-ডেট রাখুন।
আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখার জন্য এই টিপসগুলি অনুসরণ করে আপনি হ্যাকারদের হাত থেকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যকে রক্ষা করতে পারেন।
ধন্যবাদ.….
#gmail #সুরক্ষিত
হ্যাকারদের ফাঁদ চেনার উপায়ের গুরুত্বপূর্ণ বর্ণনাগুলি হল:
* সতর্কতা অবলম্বন করুন।
হ্যাকাররা প্রায়ই আকর্ষণীয় অফার বা ভয় দেখানোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের প্রতারণা করতে চেষ্টা করে। তাই কোনো মেসেজ বা লিঙ্কে ক্লিক করার আগে সতর্ক থাকুন।
*ইমেল অ্যাড্রেস এবং ওয়েবসাইটের ডোমেইন পরীক্ষা করুন।
হ্যাকাররা প্রায়ই আসল সংস্থাগুলির মতো দেখতে ভুয়া ইমেল অ্যাড্রেস এবং ওয়েবসাইটের ডোমেন ব্যবহার করে। তাই ইমেল অ্যাড্রেসটিতে "@" এর পরের অংশটি এবং ওয়েবসাইটের ডোমেন নামটি পরীক্ষা করুন। যদি এগুলি আসল সংস্থার সাথে মেলে না, তবে এগুলি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
* বানান এবং ব্যাকরণ পরীক্ষা করুন।
ভুয়া মেসেজগুলিতে প্রায়ই বানান এবং ব্যাকরণ ভুল থাকে। তাই মেসেজটিতে কোনো ত্রুটি আছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।
* আপনি যা চান তা না হলে কখনই কোনো তথ্য প্রদান করবেন না।** হ্যাকাররা প্রায়ই ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর বা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর চুরি করার জন্য ব্যবহারকারীদের প্রতারণা করতে চেষ্টা করে। তাই আপনি যা চান তা না হলে কখনই কোনো তথ্য প্রদান করবেন না।
এছাড়াও, নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করে আপনি হ্যাকারদের ফাঁদ এড়াতে পারেন:
* আপনার ডিভাইসগুলিকে সর্বদা আপ-টু-ডেট করুন।
* অ্যান্টিভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার সনাক্তকরণ সফ্টওয়্যার ব্যবহার করুন।
* সোশ্যাল মিডিয়াতে সাবধানে থাকুন।
* আপনার পাসওয়ার্ডগুলি শক্তিশালী এবং অনন্য করুন।
হ্যাকাররা সবসময় নতুন কৌশল তৈরি করছে, তাই আপনার ডিজিটাল নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
Source: banglanews24
* সতর্কতা অবলম্বন করুন।
হ্যাকাররা প্রায়ই আকর্ষণীয় অফার বা ভয় দেখানোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের প্রতারণা করতে চেষ্টা করে। তাই কোনো মেসেজ বা লিঙ্কে ক্লিক করার আগে সতর্ক থাকুন।
*ইমেল অ্যাড্রেস এবং ওয়েবসাইটের ডোমেইন পরীক্ষা করুন।
হ্যাকাররা প্রায়ই আসল সংস্থাগুলির মতো দেখতে ভুয়া ইমেল অ্যাড্রেস এবং ওয়েবসাইটের ডোমেন ব্যবহার করে। তাই ইমেল অ্যাড্রেসটিতে "@" এর পরের অংশটি এবং ওয়েবসাইটের ডোমেন নামটি পরীক্ষা করুন। যদি এগুলি আসল সংস্থার সাথে মেলে না, তবে এগুলি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
* বানান এবং ব্যাকরণ পরীক্ষা করুন।
ভুয়া মেসেজগুলিতে প্রায়ই বানান এবং ব্যাকরণ ভুল থাকে। তাই মেসেজটিতে কোনো ত্রুটি আছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।
* আপনি যা চান তা না হলে কখনই কোনো তথ্য প্রদান করবেন না।** হ্যাকাররা প্রায়ই ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর বা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর চুরি করার জন্য ব্যবহারকারীদের প্রতারণা করতে চেষ্টা করে। তাই আপনি যা চান তা না হলে কখনই কোনো তথ্য প্রদান করবেন না।
এছাড়াও, নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করে আপনি হ্যাকারদের ফাঁদ এড়াতে পারেন:
* আপনার ডিভাইসগুলিকে সর্বদা আপ-টু-ডেট করুন।
* অ্যান্টিভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার সনাক্তকরণ সফ্টওয়্যার ব্যবহার করুন।
* সোশ্যাল মিডিয়াতে সাবধানে থাকুন।
* আপনার পাসওয়ার্ডগুলি শক্তিশালী এবং অনন্য করুন।
হ্যাকাররা সবসময় নতুন কৌশল তৈরি করছে, তাই আপনার ডিজিটাল নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
Source: banglanews24
অনলাইনে অর্থ উপার্জনের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
আপনি যে বিষয়ে উৎসাহী সেটি বেঁচে নিন । এতে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে তুলবে।
সেই বিষয়ে গবেষণা শুরু করুন। অনলাইনে বহু স্ক্যাম রয়েছে, তাই অনলাইনে অর্থ উপার্জনের উদ্যোগ শুরু করার আগে আপনার গবেষণা করা গুরুত্বপূর্ণ।
ধৈর্য্য ধারন করুন। সফল অনলাইন ব্যবসা গড়ে তুলতে অনেক সময় লাগে তাই দ্রুত ধনী হওয়ার আশা করবেন না।
আপনি এখনই সফল না হলে হাল ছেড়ে দেবেন না। কোনো কাজ খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত নতুন জিনিস শিখতে থাকুন এবং চেষ্টা করতে থাকুন।
#টিপস #অনলাইন
আপনি যে বিষয়ে উৎসাহী সেটি বেঁচে নিন । এতে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে তুলবে।
সেই বিষয়ে গবেষণা শুরু করুন। অনলাইনে বহু স্ক্যাম রয়েছে, তাই অনলাইনে অর্থ উপার্জনের উদ্যোগ শুরু করার আগে আপনার গবেষণা করা গুরুত্বপূর্ণ।
ধৈর্য্য ধারন করুন। সফল অনলাইন ব্যবসা গড়ে তুলতে অনেক সময় লাগে তাই দ্রুত ধনী হওয়ার আশা করবেন না।
আপনি এখনই সফল না হলে হাল ছেড়ে দেবেন না। কোনো কাজ খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত নতুন জিনিস শিখতে থাকুন এবং চেষ্টা করতে থাকুন।
#টিপস #অনলাইন
Subscribe to Unlock
For 10$ / Monthly