Crypto Learn Bangla pinned this post
2 months ago
? এই ক্রিপ্টো জগতে হ্যাক এবং স্ক্যাম থেকে কীভাবে বাঁচবেন?
আমরা সবাই চাই অনলাইন হ্যাকার এবং স্ক্যামারদের থেকে দূরে থাকতে, তাই না? এখানে আপনার জন্য কিছু সহজ টিপস রয়েছে।
প্রথমেই, ফিশিং স্ক্যাম থেকে সাবধান থাকুন। সব সময় যাচাই করুন যে ওয়েবসাইটটি "https" দিয়ে শুরু হয়েছে কিনা। এছাড়াও ইমেইল বা মেসেজে বানানের ভুল চেক করুন। যদি কিছু সন্দেহজনক মনে হয়, কোনো লিংক ক্লিক করবেন না বা কিছু ডাউনলোড করবেন না।
স্ক্যামাররা সবসময় অবিশ্বাস্য অফার দেয়, কিন্তু মনে রাখবেন, "যদি কিছু সত্য হতে খুব ভালো শোনায়, তাহলে তা সম্ভবত সত্য নয়।" সুতরাং, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একাধিক সূত্র থেকে যাচাই করে নিন।
আপনার ওয়ালেটে যদি এমন কোনো ফ্রি টোকেন পান যা আপনি নিজে পাঠাননি, তাহলে সেগুলো স্পর্শ করবেন না। এগুলো স্ক্যাম হতে পারে। শুধু ওগুলো এড়িয়ে যান এবং আপনার ওয়ালেটের হোয়াইটলিস্ট ফিচার ব্যবহার করে সেগুলো লুকিয়ে রাখুন।
সবশেষে, মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন (MFA) ব্যবহার করুন - এটি আপনার দরজায় আরও একটি তালা যোগ করার মতো, যা হ্যাকারদের প্রবেশ করতে আরও কঠিন করে তোলে। যদি মনে করেন আপনার ওয়ালেট আপস হয়েছে, তাহলে নতুন একটি তৈরি করুন এবং টোকেনগুলো সেখানে স্থানান্তর করুন।
শুনে রাখুন, বিশ্বাসযোগ্য প্রোজেক্টগুলো "কখনো আপনাকে প্রথমে ডিএম করবে না।" আজকের জন্য এতটুকুই, এই টিপসগুলো দিয়ে আপনি স্ক্যামারদের থেকে একধাপ এগিয়ে থাকবেন। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ?
আমরা সবাই চাই অনলাইন হ্যাকার এবং স্ক্যামারদের থেকে দূরে থাকতে, তাই না? এখানে আপনার জন্য কিছু সহজ টিপস রয়েছে।
প্রথমেই, ফিশিং স্ক্যাম থেকে সাবধান থাকুন। সব সময় যাচাই করুন যে ওয়েবসাইটটি "https" দিয়ে শুরু হয়েছে কিনা। এছাড়াও ইমেইল বা মেসেজে বানানের ভুল চেক করুন। যদি কিছু সন্দেহজনক মনে হয়, কোনো লিংক ক্লিক করবেন না বা কিছু ডাউনলোড করবেন না।
স্ক্যামাররা সবসময় অবিশ্বাস্য অফার দেয়, কিন্তু মনে রাখবেন, "যদি কিছু সত্য হতে খুব ভালো শোনায়, তাহলে তা সম্ভবত সত্য নয়।" সুতরাং, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একাধিক সূত্র থেকে যাচাই করে নিন।
আপনার ওয়ালেটে যদি এমন কোনো ফ্রি টোকেন পান যা আপনি নিজে পাঠাননি, তাহলে সেগুলো স্পর্শ করবেন না। এগুলো স্ক্যাম হতে পারে। শুধু ওগুলো এড়িয়ে যান এবং আপনার ওয়ালেটের হোয়াইটলিস্ট ফিচার ব্যবহার করে সেগুলো লুকিয়ে রাখুন।
সবশেষে, মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন (MFA) ব্যবহার করুন - এটি আপনার দরজায় আরও একটি তালা যোগ করার মতো, যা হ্যাকারদের প্রবেশ করতে আরও কঠিন করে তোলে। যদি মনে করেন আপনার ওয়ালেট আপস হয়েছে, তাহলে নতুন একটি তৈরি করুন এবং টোকেনগুলো সেখানে স্থানান্তর করুন।
শুনে রাখুন, বিশ্বাসযোগ্য প্রোজেক্টগুলো "কখনো আপনাকে প্রথমে ডিএম করবে না।" আজকের জন্য এতটুকুই, এই টিপসগুলো দিয়ে আপনি স্ক্যামারদের থেকে একধাপ এগিয়ে থাকবেন। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ?
2 months ago
বিভিন্ন ধরণের প্রতারণা হয়েছে, যেখানে ব্যবহারকারীদের স্বয়ংক্রিয় আয়, রেফারেল আয়ের মতো প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা করা হয়েছে...!!!
আপনাকে অবশ্যই নিজে থেকে সবকিছু যাচাই করার পদ্ধতি জানতে হবে।
আপনি কি শিখতে চান, কিভাবে একটি প্রতারণা ধরবেন?
Check comment ?
আপনাকে অবশ্যই নিজে থেকে সবকিছু যাচাই করার পদ্ধতি জানতে হবে।
আপনি কি শিখতে চান, কিভাবে একটি প্রতারণা ধরবেন?
Check comment ?
2 months ago
CoinMarketCap হলো একটি বিখ্যাত ওয়েবসাইট যেখানে বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারের তথ্য প্রদর্শিত হয়। এখানে আপনি বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সির বর্তমান মূল্য, বাজার মূলধন, ট্রেডিং ভলিউম, সার্কুলেটিং সাপ্লাই, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান দেখতে পারবেন। এটি ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের উৎস, যেখান থেকে তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং ট্রেন্ড সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। CoinMarketCap ক্রিপ্টোকারেন্সি র্যাঙ্কিং ও অন্যান্য তথ্য খুবই আপডেটেড ভাবে প্রদর্শন করে।
https://coinmarketcap.com/
https://coinmarketcap.com/
2 months ago
Crypto Volume বলতে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি কতবার লেনদেন হয়েছে তা বোঝায়। এটি সাধারণত 24ঘণ্টার লেনদেনের তথ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। Volume একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক, কারণ এটি বাজারের কার্যকলাপ এবং বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বোঝাতে সাহায্য করে।
Crypto Volume-এর বিস্তারিত বিশ্লেষণ:
1. Market Activity: একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির ভলিউম যদি বেশি থাকে, তাহলে বোঝা যায় যে লেনদেনের পরিমাণ বেশি এবং সেই কারেন্সির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ রয়েছে। এর বিপরীতে, যদি ভলিউম কম থাকে, তাহলে সেটি ইঙ্গিত করে যে লেনদেনের কার্যকলাপ কম এবং বাজারের আগ্রহ কমছে।
2. Liquidity (তরলতা): Volume ক্রিপ্টোকারেন্সির তরলতা নির্দেশ করে। বেশি ভলিউম থাকা মানে হল বাজারে পর্যাপ্ত ক্রেতা এবং বিক্রেতা রয়েছে, যা লেনদেনের গতিকে বাড়ায় এবং মূল্য ওঠানামার ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা আনে। কম ভলিউমের বাজারে, মূল্য বড় ওঠানামার শিকার হতে পারে, কারণ সেখানে কম বিনিয়োগকারী থাকে।
3. Price Trends: ভলিউম প্রায়ই মূল্য প্রবণতার সাথে যুক্ত থাকে। যদি কোনো ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম বাড়তে শুরু করে এবং সেই সাথে ভলিউমও বাড়ে, তাহলে বোঝা যায় যে সেই দাম বৃদ্ধি টেকসই হতে পারে। অন্যদিকে, যদি ভলিউম ছাড়া দাম বাড়ে, তাহলে তা শীঘ্রই পতনের দিকে যেতে পারে।
4. Market Sentiment: একটি বাজারের অনুভূতি বোঝার জন্য ভলিউম একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। যখন কোনো বড় সংস্থা বা whale কোনো কারেন্সিতে বিনিয়োগ করে, তখন সেটির ভলিউম দ্রুত বাড়তে পারে, যা বাজারের উপর একটি ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
Crypto Volume কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- বাজারের গতিশীলতা: ভলিউম বাড়লে বোঝা যায় যে বাজারে প্রচুর কার্যকলাপ হচ্ছে, এবং এটি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি করে।
- দামের পূর্বাভাস: ভলিউম বৃদ্ধি বা হ্রাসের মাধ্যমে বাজারের ভবিষ্যৎ প্রবণতা সম্পর্কে অনেক সময় পূর্বাভাস দেয়া যায়।
- বিনিয়োগের সময় সঠিক সিদ্ধান্ত: বড় ভলিউমের বাজারে বিনিয়োগকারীরা সহজেই লেনদেন করতে পারে এবং মূল্য প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
সুতরাং, crypto market সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে এবং বিনিয়োগের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভলিউম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর।
Crypto Volume-এর বিস্তারিত বিশ্লেষণ:
1. Market Activity: একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির ভলিউম যদি বেশি থাকে, তাহলে বোঝা যায় যে লেনদেনের পরিমাণ বেশি এবং সেই কারেন্সির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ রয়েছে। এর বিপরীতে, যদি ভলিউম কম থাকে, তাহলে সেটি ইঙ্গিত করে যে লেনদেনের কার্যকলাপ কম এবং বাজারের আগ্রহ কমছে।
2. Liquidity (তরলতা): Volume ক্রিপ্টোকারেন্সির তরলতা নির্দেশ করে। বেশি ভলিউম থাকা মানে হল বাজারে পর্যাপ্ত ক্রেতা এবং বিক্রেতা রয়েছে, যা লেনদেনের গতিকে বাড়ায় এবং মূল্য ওঠানামার ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা আনে। কম ভলিউমের বাজারে, মূল্য বড় ওঠানামার শিকার হতে পারে, কারণ সেখানে কম বিনিয়োগকারী থাকে।
3. Price Trends: ভলিউম প্রায়ই মূল্য প্রবণতার সাথে যুক্ত থাকে। যদি কোনো ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম বাড়তে শুরু করে এবং সেই সাথে ভলিউমও বাড়ে, তাহলে বোঝা যায় যে সেই দাম বৃদ্ধি টেকসই হতে পারে। অন্যদিকে, যদি ভলিউম ছাড়া দাম বাড়ে, তাহলে তা শীঘ্রই পতনের দিকে যেতে পারে।
4. Market Sentiment: একটি বাজারের অনুভূতি বোঝার জন্য ভলিউম একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। যখন কোনো বড় সংস্থা বা whale কোনো কারেন্সিতে বিনিয়োগ করে, তখন সেটির ভলিউম দ্রুত বাড়তে পারে, যা বাজারের উপর একটি ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
Crypto Volume কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- বাজারের গতিশীলতা: ভলিউম বাড়লে বোঝা যায় যে বাজারে প্রচুর কার্যকলাপ হচ্ছে, এবং এটি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি করে।
- দামের পূর্বাভাস: ভলিউম বৃদ্ধি বা হ্রাসের মাধ্যমে বাজারের ভবিষ্যৎ প্রবণতা সম্পর্কে অনেক সময় পূর্বাভাস দেয়া যায়।
- বিনিয়োগের সময় সঠিক সিদ্ধান্ত: বড় ভলিউমের বাজারে বিনিয়োগকারীরা সহজেই লেনদেন করতে পারে এবং মূল্য প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
সুতরাং, crypto market সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে এবং বিনিয়োগের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভলিউম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর।
2 months ago
Whale: ক্রিপ্টো মার্কেটের বড় খেলোয়াড়
ক্রিপ্টো মার্কেটে "whale" বলতে এমন ব্যক্তি বা সত্ত্বাকে বোঝায়, যারা প্রচুর পরিমাণে ক্রিপ্টোকারেন্সি ধারণ করে। তাদের বিশাল পরিমাণ হোল্ডিংস বাজারের মূল্যকে প্রভাবিত করতে পারে, যা প্রায়ই বড় মূল্য ওঠানামার দিকে নিয়ে যায়।
Whale-এর মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
- বড় হোল্ডিংস: Whale-দের কাছে একটি নির্দিষ্ট ক্রিপ্টোকারেন্সির উল্লেখযোগ্য পরিমাণ থাকে, যা বাজারে প্রভাব ফেলতে যথেষ্ট।
- বাজারে প্রভাব: তাদের ক্রয় এবং বিক্রয় কার্যক্রম একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির দামে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
- মার্কেট ম্যানিপুলেশনের সম্ভাবনা: Whales প্রায়ই বাজার ম্যানিপুলেশন বা পাম্প-এন্ড-ডাম্প স্কিমের মতো কার্যকলাপে লিপ্ত হতে পারে, যা ছোট বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি করতে পারে।
Whale-রা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- মূল্য ওঠানামা: Whales হঠাৎ করে দাম বাড়াতে বা কমাতে পারে, যা ছোট বিনিয়োগকারীদের জন্য বাজারের ট্রেন্ড অনুমান করা কঠিন করে তোলে।
- বাজার ম্যানিপুলেশন: Whale-রা নিজেদের সুবিধার জন্য বাজারকে ম্যানিপুলেট করতে পারে, যা অন্যদের জন্য অবিচার এবং ছোট বিনিয়োগকারীদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
- বাজারের মনোভাব: Whale কার্যকলাপ বাজারের মনোভাব প্রভাবিত করতে পারে, যা একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির সাধারণ উপলব্ধি বদলে দিতে পারে।
ক্রিপ্টো মার্কেটে whale কার্যকলাপ সম্পর্কে সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যদিও তারা বাজার বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে, তারা ছোট বিনিয়োগকারীদের জন্য ঝুঁকিও সৃষ্টি করতে পারে। Whale-দের ভূমিকা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকলে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরও ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
ক্রিপ্টো মার্কেটে "whale" বলতে এমন ব্যক্তি বা সত্ত্বাকে বোঝায়, যারা প্রচুর পরিমাণে ক্রিপ্টোকারেন্সি ধারণ করে। তাদের বিশাল পরিমাণ হোল্ডিংস বাজারের মূল্যকে প্রভাবিত করতে পারে, যা প্রায়ই বড় মূল্য ওঠানামার দিকে নিয়ে যায়।
Whale-এর মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
- বড় হোল্ডিংস: Whale-দের কাছে একটি নির্দিষ্ট ক্রিপ্টোকারেন্সির উল্লেখযোগ্য পরিমাণ থাকে, যা বাজারে প্রভাব ফেলতে যথেষ্ট।
- বাজারে প্রভাব: তাদের ক্রয় এবং বিক্রয় কার্যক্রম একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির দামে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
- মার্কেট ম্যানিপুলেশনের সম্ভাবনা: Whales প্রায়ই বাজার ম্যানিপুলেশন বা পাম্প-এন্ড-ডাম্প স্কিমের মতো কার্যকলাপে লিপ্ত হতে পারে, যা ছোট বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি করতে পারে।
Whale-রা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- মূল্য ওঠানামা: Whales হঠাৎ করে দাম বাড়াতে বা কমাতে পারে, যা ছোট বিনিয়োগকারীদের জন্য বাজারের ট্রেন্ড অনুমান করা কঠিন করে তোলে।
- বাজার ম্যানিপুলেশন: Whale-রা নিজেদের সুবিধার জন্য বাজারকে ম্যানিপুলেট করতে পারে, যা অন্যদের জন্য অবিচার এবং ছোট বিনিয়োগকারীদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
- বাজারের মনোভাব: Whale কার্যকলাপ বাজারের মনোভাব প্রভাবিত করতে পারে, যা একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির সাধারণ উপলব্ধি বদলে দিতে পারে।
ক্রিপ্টো মার্কেটে whale কার্যকলাপ সম্পর্কে সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যদিও তারা বাজার বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে, তারা ছোট বিনিয়োগকারীদের জন্য ঝুঁকিও সৃষ্টি করতে পারে। Whale-দের ভূমিকা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকলে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরও ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।