NATO (নর্থ অ্যাটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন) হল ৩১টি সদস্য রাষ্ট্রের একটি আন্তঃসরকারী সামরিক জোট, যার মধ্যে ২৯টি ইউরোপীয় এবং ২টি উত্তর আমেরিকান রাষ্ট্র রয়েছে। এটি 1949 সালের 4 এপ্রিল নর্থ অ্যাটলান্টিক ট্রিটি স্বাক্ষরের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে এবং পর্তুগাল। এরপর থেকে আরও ২০টি দেশ ন্যাটোতে যোগদান করেছে।
ন্যাটোর প্রধান উদ্দেশ্য হল তার সদস্যদের স্বাধীনতা এবং নিরাপত্তা রক্ষা করা রাজনৈতিক ও সামরিক উপায়ে। ন্যাটো গণতান্ত্রিক প্রতিরক্ষার নীতির উপর ভিত্তি করে গঠিত, যার অর্থ হল একজন ন্যাটো সদস্যের বিরুদ্ধে আক্রমণকে সমস্ত ন্যাটো সদস্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
ন্যাটো ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকায় শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে বড় ভূমিকা পালন করেছে। এটি সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা এবং পৃথিবী জুড়ে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রচারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
#ন্যাটো
#গণতান্ত্রিকপ্রতিরক্ষা
#শান্তিওনিরাপত্তা
#ট্রান্সআটলান্টিকজোট
#গণতন্ত্রওমানবাধিকার
ন্যাটোর প্রধান উদ্দেশ্য হল তার সদস্যদের স্বাধীনতা এবং নিরাপত্তা রক্ষা করা রাজনৈতিক ও সামরিক উপায়ে। ন্যাটো গণতান্ত্রিক প্রতিরক্ষার নীতির উপর ভিত্তি করে গঠিত, যার অর্থ হল একজন ন্যাটো সদস্যের বিরুদ্ধে আক্রমণকে সমস্ত ন্যাটো সদস্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
ন্যাটো ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকায় শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে বড় ভূমিকা পালন করেছে। এটি সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা এবং পৃথিবী জুড়ে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রচারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
#ন্যাটো
#গণতান্ত্রিকপ্রতিরক্ষা
#শান্তিওনিরাপত্তা
#ট্রান্সআটলান্টিকজোট
#গণতন্ত্রওমানবাধিকার